টিকটক,গণমাধ্যম এবং জনপরিমন্ডল

পৃথিবীতে মিডিয়া বা মাধ্যমের ধরনের অভাব নেই। এডভারটাইজিং মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়া, নিউ মিডিয়া, ইন্টারেক্টিভ মিডিয়া, হাইপার মিডিয়া ইত্যাদি। এগুলো সব ঘেটে ঘেটে সংজ্ঞায়ন দেওয়া যদিও আমার মুখ্য কাজ নয় আপাতত। আমার কাজটা হলো এইটা বলে ঘটনাকে একটু বিস্তৃত করা যে, এরা প্রত্যেকে একেকটি ‘স্ট্রাকচার’ বা গঠন। যেমন ধরুন প্রিন্ট মিডিয়া নিয়েই কথা বলা যাক। কাগজ বা ক্যানভাসের সাহায্যে যোগাযোগের প্রক্রিয়াই হলো প্রিন্ট মিডিয়া। প্রিন্ট মিডিয়ার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হলো প্রধানত পেপার আর ম্যাগাজিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে প্রিন্ট মিডিয়ার চাহিদা অনেকাংশে বেড়ে গিয়েছিল জনগণের মধ্যে। আবার দেখুন ১৯৯০ এর পর থেকে টেকনোলজি ও ইন্টারনেটের বুম, ২০০১-২০০৩ সালে ইন্টারনেট ভিত্তিক কর্পোরেশন ও অনলাইন সেবা উত্থানের ফলে প্রিন্ট মিডিয়াকে চ্যালেঞ্জ করে আসলো ডিজিটাল মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়া। এই নতুন মিডিয়ার উত্থানের ফলে মানুষের গতিবিধি, পর্যবেক্ষণ এবং নিয়ম- শৃঙ্খলে নতুনত্বের সৃষ্টি করে। অর্থাৎ, পৃথিবীতে প্রতিবারই যতো ধরনের মিডিয়ার ক্লাসিফিকেশনের জন্ম হয়েছে, এরা প্রত্যেকে স্ব স্ব “স্ট্রাকচার বা গঠন”। প্রতি ক্লাসিফ...